দেশের বহু জায়গায় দূষণ ক্রমাগত বাড়ছে। বিষাক্ত বাতাসের কারণে দিল্লি-এনসিআরেও বহু নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। এই✱ দূষণে স্বাস্থ্যের যত্ন নেওয়া খুবই জরুরি। এই বায়ু শ্বাসকষ্ট, হার্টের সমস্যা এবং অক্সিডেটিভ স্ট্রেসের কারণ হতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে, কিছু পানীয় আপনার শরী𒉰রকে ডিটক্সিফাই করে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে এবং প্রদাহ কমিয়ে এই প্রভাবগুলি কমাতে সাহায্য করতে পারে। দেখুন, দূষণের প্রভাব কমাতে ৫টি পানীয়।
১) বিটরুট এবং গাজরের রস
বিটরুট, গা🦩জর, আপেল এবং আদার রস উপকারী প্রমাণিত হতে পারে। এই জুস তৈরি করতে বিটরুট, গাজর, আদা ও আপেল একসঙ্গে মিশিয়ে নিন। কারণ বীটরুটে উচ্চ পরিমাণে নাইট্রেট থাকে, যা ফুসফুসে অক্সিজেন প্রসারণকে উন্নত করে। গাজর ফুসফুসের টিস্যু মেরামত করতে ভিটামিন এ সরবরাহ করে। আদার প্রদাহ-বিরোধী বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যা উপকারী প্রমাণিত হতে পারে।
২) মরিঙ্গা জল
মরিঙ্গা পাউডার বা তাজা পাতা পানিতে ফুটিয়ে তারপর তাতে লেবু মিশিয়ে পান ♉করুন। মরিঙ্গা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্যের একটি পাওয়ার হাউস, যা ফুসফুসকে রক্ষা করে। লেবু শরীরকে ডিটক্সিফাই করতে সাহায্য করে।
৩) লেবু দিয়ে গ্রিন টি পান করুন
গ্রিন টি,🍷 লেবুর রস এবং মধু মিশিয়ে তৈরি এই চা দূষণের প্রভাব কমাতে পারে। গ্রিন টি একটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা ফুসফুসের কোষকে রক🌜্ষা করে। লেবু এই পানীয়তে ভিটামিন সি যোগ করে।
৪) হলুদ দুধ
হলুদ দুধকে সোনালি দুধও বলা হয়। হলুদ, কালো মরিচ ও দুধ দিয়ে তৈরি এই পানীয়টি উপকারী। এই দুধ তৈরি করতে এক গ্লাস দুধ গরম করে তাতে হলুদ ও এক চিমটি মেশান। হলুদে উপস্থিত কারকিউমিনের শক্তিশালী অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা দূষণের কা💦রণে ফুসফুসের টিস্ꦏযুকে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে।
৫) আমলা কার্যকর
দূষণের প্রভাব কমাতে টাটকা আমলার জুস খুবই ভালো। এটি তৈরি করতে, জলের সাথে তাজা গুজবেরি মেশান এবং তারপর এটি ফিল্টার করুন। মিষ্টির জন্য এই রসে মধু যোগ করুন। আমলা ভিটামিন সি সমৃদ্ধ, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এছাড়া এ✅টি ফুসফুসে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমাতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে।