বেশি নম্বর দেওয়ার অভিযোগে নিয়োগ প্রক্রিয়া বাতিল করা যায় না। মঙ্গলবার কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি তপোব👍্রত চক্রবর্তী এবং বিচারপতি ঋতব্রতকুমার মিত্রের ডিভিশন বেঞ্চে ৩২,০০০ শিক্ষকের চাকরি বাতিল মামলার শুনানিতে এমনই যুক্তি পেশ করল প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। সেইসঙ্গে পর্ষদের তরফে দাবি করা হয়েছে, ২০১৬ সালে নিয়োগের যে নিয়ম ছিল, সেটা পালন করেই ইন্টারভিউ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে। নেওয়া হয়নি অ্যাপটিটিউড টেস্ট। কিন্তু স্রেফ হাতেগোনা কয়েকজনের দাবির ভিত্তিতে সন্দেহ প্রকাশ করা হয়েছে পুরো নিয়োগ প্রক্রিয়ার উপরে।
২০২৪ সালের প্রাথমিক টেটে ১.২৫ লাখের মতো প্রার্থী পাশ করেছিলেন। বছরদুয়েক পর থেকে নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করা হয়েছিল। চাকরি পেয়েছিলেন প্রায় ৪৩,০০০ জন। কিন্তু নিয়োগ প্রক্রিয়ায় একাধিক গলদের অভিযোগ তুলে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা করা হয়েছিল। তারপর ২০২৩ সালের ১৬ মে প্রশিক্ষণহীন ৩২,০০০ শিক্ষকের চাকরি বাতিলের নির্দেশ দিয়েছিলেন হাইকোর💙্টের তৎকালীন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়।
হাইকোর্টের তৎജকালীন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় নির্দেশ দিয়েছিলেন যে তিন মাসের মধ্যে নয়া নিয়োগ প্রক্রিয়া শেষ করতে হবে। সেইসঙ্গে যে শিক্ষকদের চাকরি বাতিল করে দেওয়া হয়েছে, তাঁদের স্কুলে যাওয়ারও অনুমতি দিয়েছিলেন হাইকোর্টের তৎকালীন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়।
(বিস্তারিত পরে আসছে)